বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার সোনালি প্রজন্মের মুখোমুখি হবে হ্যারি কেইনের ইংল্যান্ড। বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করার বড় সুযোগ ফুটবলারদের সামনে। এমনটাই মনে করেন, ইংলিশ কোচ গ্যারেথ সাউথগেট। অন্যদিকে, বিশ্বমঞ্চে চমক দেখিয়ে ইতিহাস সৃষ্টি করতে চায় মদ্রিচ-র্যাকিটিচের ক্রোয়েশিয়া। মস্কোর লুজনিকি স্টেডিয়ামে ম্যাচটি শুরু হবে আজ বাংলাদেশ সময় রাত ১২ টায়।২৮ বছরের অপেক্ষার পর বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড। হ্যারি কেইনের সঙ্গে পিকফোর্ড-ট্রিপিয়াররা এখন তারকা। তবে এর চেয়েও বড় অর্জন ডাক দিচ্ছে তাদের। থ্রি লায়নদের সামনে এখন কিংবদন্তী হবার হাতছানি।
বিশ্বসেরা হওয়া থেকে দুই ধাপ দূরে গ্যারেথ সাউথগেটের দল। একই সুযোগ ক্রোয়েশিয়ার সামনেও। সুকের- বোবান'রা পারেন নি। কিন্তু সোনালী বিশ্বকাপটা জিতলেই ক্রোয়েশিয়ার ফুটবল ইতিহাসে অমরত্ব পাবেন মড্রিচ-র্যাকিটিচরা।
বিশ্বকাপ শিরোপা একবারই জিতেছে ইংল্যান্ড। সেটা ১৯৬৬ সালে। বিশ্বকাপ ইতিহাসে দ্বিতীয় ফাইনালে খেলার জন্য তাদের অপেক্ষটা ৫২ বছরের। এত দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়নি আর কোনো দলকেই। এবার সাউথগেট ও তাঁর শিষ্যরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ অপেক্ষার অবসান করতে। শুধু ফুটবলীয় দৃষ্টি কোন থেকে না, সাউথগেটের দর্শন আরও বড় পরিসরে।
গ্যারেথ সাউথগেট বলেন, 'অনেক সময় আমরা দেশ-সমর্থকদের আশা পূরণ করতে পারিনি। কিন্তু এবার সামনে বড় সুযোগ। ফুটবলারদের নিয়ে দারুণ আশাবাদি আমি। তারা একেকজন দেশের দূত। সম্প্রতি ইংলিশদের জীবনে জটিল অনেক কিছুই হয়েছে। একমাত্র খেলাধুলাই পারে বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে। আশা করছি, আমরা জাতিকে গর্বিত করতে পারবো।'
ফাইনালে জায়গা করে নেয়ার এই ম্যাচে সাউথগেট আস্থা রাখছেন, সুইডেনের বিপক্ষে খেলা একাদশেই। ৩-৫-২ ফর্মেশনে, পিকফোর্ডের সামনে স্টোনস-ওয়াকার-ম্যাগুয়ারের দেয়াল। মাঝমাঠে ক্রোয়েশিয়ার শক্তির কথা মাথায় রেখেই মধ্যমাঠে থাকবে ইংল্যান্ডের ৫ ফুটবলার। আর ফরোয়ার্ড লাইনে কেইনের সঙ্গী স্টারলিং।
আসরে একের পর এক চমক দিয়েই যাচ্ছে ক্রোয়েশিয়া। যার শুরুটা হয় আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলে বিধ্বস্ত করে। এরপর প্রি কোয়ার্টার ও কোয়ার্টারে স্নায়ু চাপ উতরে, পেনাল্টি বাধা জয় করেছে জলাতকো দালিচের দল। ফাইনালে এই দলটাকে দেখলে অবাক হবার কিছুই থাকবে না।
ক্রোয়েশিয়ার শক্তি মাঝমাঠ। যেখানে আছেন লুকা মড্রিচ ও ইভান র্যাকিটিচের মত বিশ্বের অন্যতম সেরা দুই মিডফিল্ডার। ক্রোয়াটদের প্রথম ফাইনালের স্বপ্ন সারথী এই দু'জনই। এছাড়া পেরিসিচ-ক্রামারিচ-রেবিচ ও মানজুকিচরা তো আছেনই।
টানা দুই ম্যাচে ১২০ মিনিট খেলা ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারা কিছুটা ক্লান্ত। যা স্বীকার করেছেন দলের কোচ। কিন্তু সামনে বিশ্বমঞ্চের ফাইনালে খেলার সুযোগ। তাই ক্লান্তি ভুলে এই ম্যাচে মড্রিচ-র্যাকিটিচিরা নামবে নব উদ্যমে,
বিশ্বসেরা হওয়া থেকে দুই ধাপ দূরে গ্যারেথ সাউথগেটের দল। একই সুযোগ ক্রোয়েশিয়ার সামনেও। সুকের- বোবান'রা পারেন নি। কিন্তু সোনালী বিশ্বকাপটা জিতলেই ক্রোয়েশিয়ার ফুটবল ইতিহাসে অমরত্ব পাবেন মড্রিচ-র্যাকিটিচরা।
বিশ্বকাপ শিরোপা একবারই জিতেছে ইংল্যান্ড। সেটা ১৯৬৬ সালে। বিশ্বকাপ ইতিহাসে দ্বিতীয় ফাইনালে খেলার জন্য তাদের অপেক্ষটা ৫২ বছরের। এত দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়নি আর কোনো দলকেই। এবার সাউথগেট ও তাঁর শিষ্যরা প্রতিজ্ঞাবদ্ধ অপেক্ষার অবসান করতে। শুধু ফুটবলীয় দৃষ্টি কোন থেকে না, সাউথগেটের দর্শন আরও বড় পরিসরে।
গ্যারেথ সাউথগেট বলেন, 'অনেক সময় আমরা দেশ-সমর্থকদের আশা পূরণ করতে পারিনি। কিন্তু এবার সামনে বড় সুযোগ। ফুটবলারদের নিয়ে দারুণ আশাবাদি আমি। তারা একেকজন দেশের দূত। সম্প্রতি ইংলিশদের জীবনে জটিল অনেক কিছুই হয়েছে। একমাত্র খেলাধুলাই পারে বিভক্ত জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করতে। আশা করছি, আমরা জাতিকে গর্বিত করতে পারবো।'
ফাইনালে জায়গা করে নেয়ার এই ম্যাচে সাউথগেট আস্থা রাখছেন, সুইডেনের বিপক্ষে খেলা একাদশেই। ৩-৫-২ ফর্মেশনে, পিকফোর্ডের সামনে স্টোনস-ওয়াকার-ম্যাগুয়ারের দেয়াল। মাঝমাঠে ক্রোয়েশিয়ার শক্তির কথা মাথায় রেখেই মধ্যমাঠে থাকবে ইংল্যান্ডের ৫ ফুটবলার। আর ফরোয়ার্ড লাইনে কেইনের সঙ্গী স্টারলিং।
আসরে একের পর এক চমক দিয়েই যাচ্ছে ক্রোয়েশিয়া। যার শুরুটা হয় আর্জেন্টিনাকে ৩-০ গোলে বিধ্বস্ত করে। এরপর প্রি কোয়ার্টার ও কোয়ার্টারে স্নায়ু চাপ উতরে, পেনাল্টি বাধা জয় করেছে জলাতকো দালিচের দল। ফাইনালে এই দলটাকে দেখলে অবাক হবার কিছুই থাকবে না।
ক্রোয়েশিয়ার শক্তি মাঝমাঠ। যেখানে আছেন লুকা মড্রিচ ও ইভান র্যাকিটিচের মত বিশ্বের অন্যতম সেরা দুই মিডফিল্ডার। ক্রোয়াটদের প্রথম ফাইনালের স্বপ্ন সারথী এই দু'জনই। এছাড়া পেরিসিচ-ক্রামারিচ-রেবিচ ও মানজুকিচরা তো আছেনই।
টানা দুই ম্যাচে ১২০ মিনিট খেলা ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলারা কিছুটা ক্লান্ত। যা স্বীকার করেছেন দলের কোচ। কিন্তু সামনে বিশ্বমঞ্চের ফাইনালে খেলার সুযোগ। তাই ক্লান্তি ভুলে এই ম্যাচে মড্রিচ-র্যাকিটিচিরা নামবে নব উদ্যমে,
No comments:
Post a Comment