দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির বিভিন্ন সূচকের বর্তমান প্রেক্ষাপটে ২০১৭-১৮ অর্থবছরে বড় আকারের বাজেট কাঙ্ক্ষিত বলে মনে করে সেন্টার ফর পলিসি ডায়লগ -সিপিডি। সেই সঙ্গে জ্বালানী তেল, চালের দাম ও সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানো এবং ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কমিশন গঠন করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরা হয়।
রোববার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ইন এ আয়োজিত মিডিয়া ব্রিফিং-এ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাজেট সম্প্রসারণশীল হলেও সরকারের ব্যয় সক্ষমতা প্রশ্নবিদ্ধ।
গত কয়েক বছরের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সন্তোষজনক। বেড়েছে ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ, কমেছে সুদের হার, নিম্নগামী মূল্যস্ফীতি। গতি পেয়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের হার, চাঙ্গাভাব সরকারের রাজস্ব আদায় কার্যক্রমেও। এমন অবস্থায় সিপিডি মনে করে আগামী অর্থবছরের বাজেট উচ্চ লক্ষ্যমাত্রার হবে এটা প্রত্যাশিত।
গত কয়েক বছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ও রপ্তানি আয় কিছুটা কমেছে উল্লেখ করে বলা হয়, ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমানো হতে পারে স্বল্পমেয়াদী সমাধান। একই সঙ্গে তুলে ধরা হয় জ্বালানী তেল ও চালের দাম এবং সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর সুপারিশ। ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কমিশন গঠনেরও প্রস্তাব করে সিপিডি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সক্ষমতার তুলনায় রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাষী বলে মন্তব্য করেন ড. দেবপ্রিয়। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ও রাজনৈতিক অর্থনীতি ঠিক না করলে উন্নয়নের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অধরাই রয়ে যাবে।
তিনি বলেন, 'সাম্প্রতিককালে যে কোন উন্নতি হয়নি এটা কেউ বলছে না। বিশেষ করে কর আহরনের ক্ষেত্রে। কিন্তু সেটা সম্পুরকভাবে ব্যয় করার সক্ষমতা বড়েনি। বাজেটের যে সমস্ত লক্ষমাত্রা আছে তার সবগুলো ক্ষেত্রেই ব্যাপক ঘাটতি ও অসম্পূর্ণতা আমরা লক্ষ করেছি এবং এটা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আরও অনেক মনোযোগ সহকারে গুনমান সম্পন্ন আর্থিক কাঠামোকে তৈরি করা উচিত। তা না হলে বাজেটের বিশ্বাসযোগ্যতা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।'
সরকারের ব্যবস্থাপনা দক্ষতার ঘাটতি আছে উল্লেখ করে বাজেটের বিকেন্দ্রীকরণের কথা বলেন ড.মুস্তাফিজুর রহমান।
রোববার রাজধানীর ব্র্যাক সেন্টারে ইন এ আয়োজিত মিডিয়া ব্রিফিং-এ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বাজেট সম্প্রসারণশীল হলেও সরকারের ব্যয় সক্ষমতা প্রশ্নবিদ্ধ।
গত কয়েক বছরের স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি সন্তোষজনক। বেড়েছে ব্যক্তিখাতে বিনিয়োগ, কমেছে সুদের হার, নিম্নগামী মূল্যস্ফীতি। গতি পেয়েছে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়নের হার, চাঙ্গাভাব সরকারের রাজস্ব আদায় কার্যক্রমেও। এমন অবস্থায় সিপিডি মনে করে আগামী অর্থবছরের বাজেট উচ্চ লক্ষ্যমাত্রার হবে এটা প্রত্যাশিত।
গত কয়েক বছরে রেমিট্যান্স প্রবাহ ও রপ্তানি আয় কিছুটা কমেছে উল্লেখ করে বলা হয়, ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমানো হতে পারে স্বল্পমেয়াদী সমাধান। একই সঙ্গে তুলে ধরা হয় জ্বালানী তেল ও চালের দাম এবং সঞ্চয়পত্রের সুদের হার কমানোর সুপারিশ। ব্যাংকিং খাতে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কমিশন গঠনেরও প্রস্তাব করে সিপিডি।
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সক্ষমতার তুলনায় রাজস্ব আদায় লক্ষ্যমাত্রা উচ্চাভিলাষী বলে মন্তব্য করেন ড. দেবপ্রিয়। তিনি বলেন, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার ও রাজনৈতিক অর্থনীতি ঠিক না করলে উন্নয়নের উচ্চাকাঙ্ক্ষা অধরাই রয়ে যাবে।
তিনি বলেন, 'সাম্প্রতিককালে যে কোন উন্নতি হয়নি এটা কেউ বলছে না। বিশেষ করে কর আহরনের ক্ষেত্রে। কিন্তু সেটা সম্পুরকভাবে ব্যয় করার সক্ষমতা বড়েনি। বাজেটের যে সমস্ত লক্ষমাত্রা আছে তার সবগুলো ক্ষেত্রেই ব্যাপক ঘাটতি ও অসম্পূর্ণতা আমরা লক্ষ করেছি এবং এটা ক্রমান্বয়ে বাড়ছে। আরও অনেক মনোযোগ সহকারে গুনমান সম্পন্ন আর্থিক কাঠামোকে তৈরি করা উচিত। তা না হলে বাজেটের বিশ্বাসযোগ্যতা ক্ষয়প্রাপ্ত হয়।'
সরকারের ব্যবস্থাপনা দক্ষতার ঘাটতি আছে উল্লেখ করে বাজেটের বিকেন্দ্রীকরণের কথা বলেন ড.মুস্তাফিজুর রহমান।
No comments:
Post a Comment