যশোরের স্কুলগুলোকে অনলাইন পর্যবেক্ষণ ও ব্যবস্থাপনায় আনতে উদ্যোগ নিয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস। প্রথম পর্যায়ে ৫০টি স্কুলকে টার্গেট করে চলছে কার্যক্রম। ইতোমধ্যে ৫টি স্কুলে সম্পূর্ণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন হয়েছে। এতে করে প্রতিষ্ঠানগুলোর পাঠদান ও ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ কার্যক্রম জেলার সব স্কুলে চালু করা হবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
দেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা যশোরের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজড করতে উদ্যোগ নিয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস। এর অংশ হিসেবে জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজস্ব অর্থায়নে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স মেশিন স্থাপনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক স্কুল সাড়া দিয়ে ক্যামেরা ও অ্যাটেনডেন্স মেশিন স্থাপন করেছে।
এছাড়া জেলা শিক্ষা অফিস ই-ফাইলিং ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলেছে। এতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা তার অফিসে বসেই ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউটার বা মোবাইলেই পর্যবেক্ষণ করতে পারছেন স্কুলের কার্যক্রম।
এ কার্যক্রমের কারণে নানাবিধ সুবিধা পেতে শুরু করেছে বলে জানালো শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষকরা জানালেন, তাদের এমন কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।
শিক্ষা ব্যবস্থায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে এ কার্যক্রম জেলার সকল স্কুলে চালু করা হবে বলে জানালেন যশোর জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম টুকু।
তিনি আরও বলেন, ‘জেলার প্রায় ৫০ টি স্কুলকে এই কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আসা হবে। সেই ধারাবাহিকতায় আমরা ইতোমধ্যে ৫টি স্কুলে কার্যক্রম চালিয়েছি।’
শিক্ষা অফিসের তথ্য মতে, জেলায় ৫২১টি মাধ্যমিক স্কুল, ১৫টি স্কুল এন্ড কলেজ, ৩১০টি মাদ্রাসা ও ৮৯টি কলেজসহ মোট ৯৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
দেশের প্রথম ডিজিটাল জেলা যশোরের শিক্ষা ব্যবস্থাকে ডিজিটালাইজড করতে উদ্যোগ নিয়েছে জেলা শিক্ষা অফিস। এর অংশ হিসেবে জেলার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোকে নিজস্ব অর্থায়নে সিসি ক্যামেরা স্থাপন, ডিজিটাল অ্যাটেনডেন্স মেশিন স্থাপনের প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে অনেক স্কুল সাড়া দিয়ে ক্যামেরা ও অ্যাটেনডেন্স মেশিন স্থাপন করেছে।
এছাড়া জেলা শিক্ষা অফিস ই-ফাইলিং ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলেছে। এতে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা তার অফিসে বসেই ল্যাপটপ, ডেস্কটপ কম্পিউটার বা মোবাইলেই পর্যবেক্ষণ করতে পারছেন স্কুলের কার্যক্রম।
এ কার্যক্রমের কারণে নানাবিধ সুবিধা পেতে শুরু করেছে বলে জানালো শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষকরা জানালেন, তাদের এমন কার্যক্রমে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে।
শিক্ষা ব্যবস্থায় ইতিবাচক পরিবর্তন আনতে এ কার্যক্রম জেলার সকল স্কুলে চালু করা হবে বলে জানালেন যশোর জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম টুকু।
তিনি আরও বলেন, ‘জেলার প্রায় ৫০ টি স্কুলকে এই কার্যক্রমের আওতায় নিয়ে আসা হবে। সেই ধারাবাহিকতায় আমরা ইতোমধ্যে ৫টি স্কুলে কার্যক্রম চালিয়েছি।’
শিক্ষা অফিসের তথ্য মতে, জেলায় ৫২১টি মাধ্যমিক স্কুল, ১৫টি স্কুল এন্ড কলেজ, ৩১০টি মাদ্রাসা ও ৮৯টি কলেজসহ মোট ৯৩৫টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে।
No comments:
Post a Comment