শুধু টেলিকম নয় বর্তমানে ব্যাংক, বীমা, বহুজাতিক কোম্পানিসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খরচ কমাতে ,পণ্যের প্রচার ও সেবা প্রদানে বিজনেস প্রসেস আউটসোর্সিংয়ে আগ্রহী হচ্ছে। সারা দেশে ক্রমশ এ সেবার পরিসর বাড়ায় এ খাতে বাড়ছে কর্মসংস্থান। বিশেষজ্ঞদের মতে , ভাষাগত দক্ষতা ও প্রচারণার অভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে আউটসোর্সিংয়ে বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে আছে। তাদের মতে দক্ষ জনবল তৈরি ও বাংলাদেশের আইসিটি খাতকে ব্র্যান্ডিং করা গেলে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা আয় হতো।
কর্মব্যস্ত এ সময়ে ঘরে বসেই সব সেবা চায় মানুষ। চৌকস অসংখ্য তরুণ- তরুণী গ্রাহকের সমস্যা শুনে সমাধান দিচ্ছে নানা বিষয়ে। মোবাইল কোম্পানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান , হাসপাতালসহ দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে বাংলাদেশী কল সেন্টারগুলো এখন গ্রাহকদের নানা ধরনের সেবা দিচ্ছে। তবে দেশে ক্রমশ কল সেন্টার ব্যবসার প্রসার হলেও দক্ষ কর্মী এবং প্রচারণার অভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে আউটসোর্সিংয়ে ব্যবসা পাচ্ছেনা বাংলাদেশ।
ডিজিকনের পরিচালক এইচ এম আজমল বলেন, 'কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে যে সকল গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে তাদের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে যেটা দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের চাহিদা এবং তাদের একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারছি না।'
বাক্য'র সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন বলেন, 'যেকোনো কাজের জন্য ব্যবসায়িক উন্নয়নটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ থেকে কাজ করলে বাংলাদেশ থেকে বসেই তো কোন ক্লায়েন্ট আমরা পাবো না। বাংলাদেশকে ব্রান্ড করতে পারলেই কাজগুলো আসবে।'
২০০৯ সালে মাত্র তিনশ জনবল দিয়ে কল সেন্টার ব্যবসার যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এ খাতে কাজ করছে ৩০ হাজার লোক। বাড়তি আয় ও উজ্জ্বল ক্যারিয়ারের প্রত্যাশায় কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কাজ করলেও কর্মীদের অভিযোগ, কম বেতনের কারণে মেধাবীরা আসছে না।
আউটসোর্সিংয়ের অপর খাত , ডাটা ম্যানেজমেন্ট, হিসাব সংরক্ষণ, জরিপ এ ধরনের ব্যাক অফিস সেবায় বাংলাদেশ ধীরে ধীরে এগুলেও ৭৮ শতাংশ এখনো কল সেন্টার সেবা নির্ভর। তবে বাজার সম্প্রসারণে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানান বাংলাদেশ কল সেন্টার ও আউট সোর্সিং অ্যাসোসিয়েশন, বাক্য'র সভাপতি আহমেদুল হক।
তিনি বলেন, 'আমরা সরকারের সাথে একটা চুক্তিতে যাচ্ছি। সরকার আমাদের আউট সোর্স করবে কাজ। আমরা দশটা মন্ত্রণালয় চিহ্নিত করেছি তাদের কি কি সার্ভিস আউট সোর্স করা যেতে পারে।
বৈশ্বিক বিপিও ব্যবসার বাজার ৫০ হাজার কোটি ডলার। বর্তমানে সব মিলিয়ে আইসিটি খাত থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় মাত্র ৪৫ কোটি ডলার। সরকারের লক্ষ্য ২০২১ সালে শুধু বিপিও খাত থেকে ১শ কোটি ডলার আয় ও এক লাখ লোকের কর্মসংস্থান তৈরি।
কর্মব্যস্ত এ সময়ে ঘরে বসেই সব সেবা চায় মানুষ। চৌকস অসংখ্য তরুণ- তরুণী গ্রাহকের সমস্যা শুনে সমাধান দিচ্ছে নানা বিষয়ে। মোবাইল কোম্পানি, আর্থিক প্রতিষ্ঠান , হাসপাতালসহ দেশী-বিদেশী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের হয়ে বাংলাদেশী কল সেন্টারগুলো এখন গ্রাহকদের নানা ধরনের সেবা দিচ্ছে। তবে দেশে ক্রমশ কল সেন্টার ব্যবসার প্রসার হলেও দক্ষ কর্মী এবং প্রচারণার অভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে আউটসোর্সিংয়ে ব্যবসা পাচ্ছেনা বাংলাদেশ।
ডিজিকনের পরিচালক এইচ এম আজমল বলেন, 'কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা করে যে সকল গ্রাজুয়েট বের হচ্ছে তাদের মধ্যে অনেক ক্ষেত্রে যেটা দেখা যাচ্ছে যে, আমাদের চাহিদা এবং তাদের একাডেমিক ব্যাকগ্রাউন্ডের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে পারছি না।'
বাক্য'র সাধারণ সম্পাদক তৌহিদ হোসেন বলেন, 'যেকোনো কাজের জন্য ব্যবসায়িক উন্নয়নটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ থেকে কাজ করলে বাংলাদেশ থেকে বসেই তো কোন ক্লায়েন্ট আমরা পাবো না। বাংলাদেশকে ব্রান্ড করতে পারলেই কাজগুলো আসবে।'
২০০৯ সালে মাত্র তিনশ জনবল দিয়ে কল সেন্টার ব্যবসার যাত্রা শুরু হয়। বর্তমানে এ খাতে কাজ করছে ৩০ হাজার লোক। বাড়তি আয় ও উজ্জ্বল ক্যারিয়ারের প্রত্যাশায় কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কাজ করলেও কর্মীদের অভিযোগ, কম বেতনের কারণে মেধাবীরা আসছে না।
আউটসোর্সিংয়ের অপর খাত , ডাটা ম্যানেজমেন্ট, হিসাব সংরক্ষণ, জরিপ এ ধরনের ব্যাক অফিস সেবায় বাংলাদেশ ধীরে ধীরে এগুলেও ৭৮ শতাংশ এখনো কল সেন্টার সেবা নির্ভর। তবে বাজার সম্প্রসারণে বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়া হচ্ছে বলে জানান বাংলাদেশ কল সেন্টার ও আউট সোর্সিং অ্যাসোসিয়েশন, বাক্য'র সভাপতি আহমেদুল হক।
তিনি বলেন, 'আমরা সরকারের সাথে একটা চুক্তিতে যাচ্ছি। সরকার আমাদের আউট সোর্স করবে কাজ। আমরা দশটা মন্ত্রণালয় চিহ্নিত করেছি তাদের কি কি সার্ভিস আউট সোর্স করা যেতে পারে।
বৈশ্বিক বিপিও ব্যবসার বাজার ৫০ হাজার কোটি ডলার। বর্তমানে সব মিলিয়ে আইসিটি খাত থেকে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় মাত্র ৪৫ কোটি ডলার। সরকারের লক্ষ্য ২০২১ সালে শুধু বিপিও খাত থেকে ১শ কোটি ডলার আয় ও এক লাখ লোকের কর্মসংস্থান তৈরি।
No comments:
Post a Comment