কোন প্রকার ঘাট নির্মাণ না করেই প্রতি বছর বরগুনার খেয়াঘাটগুলো ইজারা দিয়ে কোটি কোটি টাকা আদায় করছে জেলা পরিষদ। শুধু ঘাট নয়, দীর্ঘদিন ধরে কোন সুযোগ সুবিধার ব্যাপারেই পদক্ষেপ নেয়নি তারা। বরগুনার বড় নদীগুলো, অধিকাংশ উপজেলা থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে জেলাকে। আর বিচ্ছিন্ন উপজেলাবাসীকে খেয়া পারাপারে জীবন ঝুঁকির পাশাপাশি চরম ভোগান্তির শিকার হতে হয়। জেলা পরিষদ জানায়, যাত্রীদের ভোগান্তি কমানোর পদক্ষেপ নেয়া হবে।
বরগুনার পায়রা ও বিষখালী নদী, জেলা শহর থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে ৪টি উপজেলাকে। বিচ্ছিন্ন উপজেলাবাসীর জেলায় যোগাযোগের মাধ্যম ইঞ্জিন চালিত ছোট নৌকা বা ট্রলার। প্রতিদিন শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী হাজার হাজার মানুষকে ঝুঁকি নিয়েই খেয়া পার হতে হয়।
বামনা উপজেলার রামনা খেয়াঘাট থেকে বছরে প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা ইজারা নিচ্ছে জেলা পরিষদ। কিন্তু আজও যাত্রীদের খেয়ায় ওঠা বা নামার জন্য কোন জেটি নির্মাণ করেনি কর্তৃপক্ষ। ফলে অধিকাংশ সময় অনেক নদীপাড়ের কাদামাটি পেরিয়ে ওঠানামা করতে হয় সবার। তবে বেশ কিছু খেয়াঘাটে ইজারাদার নিজ খরচে জেটি নির্মাণ করলেও তা এখনও ঝুঁকিপূর্ণ। ঘাটগুলোতে নেই যাত্রী ছাউনি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা।
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসেন দায়সারাভাবে জানালেন, যাত্রী সুবিধা বাড়াতে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
তিনি বলেন, 'সবেমাত্র বসলাম। এখন পর্যন্ত সবগুলো খেয়াঘাট দেখার সুযোগ আমার হয়নি। আমি দেখে, কি কি সমস্যা আছে সবগুলোই আমি সমাধান করবো।
বরগুনা জেলার ১৬টি খেয়াঘাট থেকে বছরে প্রায় আরাই কোটি টাকারও বেশি ইজারা আদায় করে জেলা পরিষদ।
বরগুনার পায়রা ও বিষখালী নদী, জেলা শহর থেকে বিচ্ছিন্ন করেছে ৪টি উপজেলাকে। বিচ্ছিন্ন উপজেলাবাসীর জেলায় যোগাযোগের মাধ্যম ইঞ্জিন চালিত ছোট নৌকা বা ট্রলার। প্রতিদিন শিশু থেকে বৃদ্ধ সব বয়সী হাজার হাজার মানুষকে ঝুঁকি নিয়েই খেয়া পার হতে হয়।
বামনা উপজেলার রামনা খেয়াঘাট থেকে বছরে প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা ইজারা নিচ্ছে জেলা পরিষদ। কিন্তু আজও যাত্রীদের খেয়ায় ওঠা বা নামার জন্য কোন জেটি নির্মাণ করেনি কর্তৃপক্ষ। ফলে অধিকাংশ সময় অনেক নদীপাড়ের কাদামাটি পেরিয়ে ওঠানামা করতে হয় সবার। তবে বেশ কিছু খেয়াঘাটে ইজারাদার নিজ খরচে জেটি নির্মাণ করলেও তা এখনও ঝুঁকিপূর্ণ। ঘাটগুলোতে নেই যাত্রী ছাউনি ও স্যানিটেশনের ব্যবস্থা।
জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান চেয়ারম্যান মোঃ দেলোয়ার হোসেন দায়সারাভাবে জানালেন, যাত্রী সুবিধা বাড়াতে পদক্ষেপ নেয়া হবে।
তিনি বলেন, 'সবেমাত্র বসলাম। এখন পর্যন্ত সবগুলো খেয়াঘাট দেখার সুযোগ আমার হয়নি। আমি দেখে, কি কি সমস্যা আছে সবগুলোই আমি সমাধান করবো।
বরগুনা জেলার ১৬টি খেয়াঘাট থেকে বছরে প্রায় আরাই কোটি টাকারও বেশি ইজারা আদায় করে জেলা পরিষদ।
No comments:
Post a Comment