প্রতি বছর ইজারা বাড়লেও বাড়েনি রংপুর কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল ভবনটির সুযোগ সুবিধা। ধসে পড়েছে পলেস্তরা, বাথরুম নেই, নেই বসার স্থানও। জরাজীর্ণ এই টার্মিনালে আসা যাত্রীরা প্রতিনিয়তই শিকার হচ্ছেন চরম ভোগান্তির। যাত্রী, শ্রমিক এবং বাস মালিকরা বলছেন, যেকোনো সময় ভবনটি ধসে পড়ে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সিটি করপোরেশন সমস্যার কথা স্বীকার করে বলছে, শিগগিরই নতুন করে কাজ শুরু করা হবে।
চরম ঝুঁকর মুখে রংপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের বিশ্রামাগারটি। ৩৭ বছর আগে নির্মিত টার্মিনালের এই বিশ্রামাগারের ছাদের অংশ বিশেষ প্রায়ই ধসে পড়ছে যাত্রীদের মাথায়। বসার প্রয়োজনীয় স্থান নেই, নেই বাথরুম এবং পানির ব্যবস্থাও। যাত্রীরা বলছেন, এই টার্মিনালটি ভেঙ্গে সংস্কার করা না হলে ঘটে যেতে পারে বড় কোন দুর্ঘটনা। অন্যদিকে শ্রমিকরা বলছেন, প্রতিনিয়ত তাদের নানা সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে।
বাস মালিক কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছর ইজারা বাড়লেও বাড়েনি ন্যূনতম সুযোগ সুবিধা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক এ, কে, এম আজিজুল ইসলাম রাজু বলেন, 'টার্মিনালটি তৈরি হবার পর থেকে এর কোন সংস্কার হয়নি। বিভাগ হওয়ার পরেও আজ পর্যন্ত আমরা এর কোন সুফল পাইনি।'
সমস্যার কথা স্বীকার করে নিয়ে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু শোনালেন আশার বাণী।
তিনি বলেন, 'এইখানে বাস্তবে প্রশাসন বলতে যে জিনিসটা তার কিছুই সেখানে নাই। ওখানে মাত্র কয়েকটা বাস চলে। তবে ওইখানের ডিজাইন করা হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের পরেই হয়তো কাজ শুরু হবে।'
প্রায় তিন একর জমির ওপর ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন রুটে এক হাজারের বেশি গাড়ি যাতায়াত করে থাকে।
চরম ঝুঁকর মুখে রংপুরের কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনালের বিশ্রামাগারটি। ৩৭ বছর আগে নির্মিত টার্মিনালের এই বিশ্রামাগারের ছাদের অংশ বিশেষ প্রায়ই ধসে পড়ছে যাত্রীদের মাথায়। বসার প্রয়োজনীয় স্থান নেই, নেই বাথরুম এবং পানির ব্যবস্থাও। যাত্রীরা বলছেন, এই টার্মিনালটি ভেঙ্গে সংস্কার করা না হলে ঘটে যেতে পারে বড় কোন দুর্ঘটনা। অন্যদিকে শ্রমিকরা বলছেন, প্রতিনিয়ত তাদের নানা সমস্যার মুখে পড়তে হচ্ছে।
বাস মালিক কর্তৃপক্ষ বলছে, প্রতিষ্ঠার পর থেকে প্রতি বছর ইজারা বাড়লেও বাড়েনি ন্যূনতম সুযোগ সুবিধা।
বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির বিভাগীয় সাধারণ সম্পাদক এ, কে, এম আজিজুল ইসলাম রাজু বলেন, 'টার্মিনালটি তৈরি হবার পর থেকে এর কোন সংস্কার হয়নি। বিভাগ হওয়ার পরেও আজ পর্যন্ত আমরা এর কোন সুফল পাইনি।'
সমস্যার কথা স্বীকার করে নিয়ে সিটি কর্পোরেশনের মেয়র সরফুদ্দিন আহমেদ ঝন্টু শোনালেন আশার বাণী।
তিনি বলেন, 'এইখানে বাস্তবে প্রশাসন বলতে যে জিনিসটা তার কিছুই সেখানে নাই। ওখানে মাত্র কয়েকটা বাস চলে। তবে ওইখানের ডিজাইন করা হয়েছে। বর্ষা মৌসুমের পরেই হয়তো কাজ শুরু হবে।'
প্রায় তিন একর জমির ওপর ১৯৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত এই টার্মিনাল থেকে প্রতিদিন বিভিন্ন রুটে এক হাজারের বেশি গাড়ি যাতায়াত করে থাকে।
No comments:
Post a Comment