২১৮তম মিলান ডার্বিতে জয় পায়নি কোনো দল। দুই গোলে পিছিয়ে পড়েও, শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ইন্টার মিলানের বিপক্ষে ড্র নিয়ে মাঠ ছেড়েছে এসি মিলান। এদিকে, সব ধরনের প্রতিযোগিতা মিলিয়ে টানা ৭ম জয় পেয়েছে টটেনহ্যাম হটস্পার। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে বোর্নমাউথকে ৪-০ গোলে হারিয়ে টেবিলের দ্বিতীয় স্থান আরো মজবুত করেছে স্পাররা।
ইতালিয়ান ফুটবলের একটা আলাদা ধরন আছে। যুগ থেকে যুগে যে বৈশিষ্ট্যের বড় ধারক মিলানের দুই ক্লাব- এসি মিলান ও ইন্টার মিলান। পারফরম্যান্সের বিচারে দুই ক্লাবের মহারণে আগের সেই ঝাঁঝ না থাকলেও, ইতালিয়ান ফুটবলের পাড় ভক্তরা এখনো অগোচরে খুঁজে বেড়ান পুরনো সেই মিলান ডার্বিকে।
এ মৌসুমে সিরি 'এ'র দুই লেগেই যে দ্বৈরথে শেষ পর্যন্ত আধিপত্য নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি কোনো দল। দু'টি ম্যাচই হয়েছে ড্র। তবে, সাম্প্রতিকতম ম্যাচটিতে ড্র'য়ের ফলাফল স্বাগতিক এসি মিলানের জন্য জয়ের মতোই। দৃষ্টির সীমানা জুড়ে ইন্টার মিলান যখন সহজ একটি জয় দেখছিলো, তখনই সব সমীকরণ পাল্টে যায়। ৮৩ মিনিটে অ্যালেসিও রোমাগনোলি আর যোগ করা সময়ে জাপাতা ভ্যালেন্সিয়ার গোলে প্রাণ জুড়ানো উল্লাস ওঠে সান সিরোর লাল-কালো অংশের গ্যালারীতে।
এদিন যেন মিলানের জায়ান্টরা সংকল্প করে রেখেছিলো ম্যাচের দু'টি অর্ধ ভাগাভাগি করে নেবে তারা। প্রথমার্ধে আগুন ঝরিয়েছে ইন্টার মিলান। ৩৬ মিনিটে অ্যান্তনিও ক্যানদ্রেভা আর ৪৪ মিনিটে মাউরো ইকার্দির গোলে ২-০'তে এগিয়ে গেলেও, শেষ হাসি হাসতে পারেনি তারা। ৩২ ম্যাচে ৫৮ পয়েন্ট নিয়ে এসি মিলান ৬ ও সমান সংখ্যক ম্যাচে ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৭'এ ইন্টার মিলান।
এদিকে, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টটেনহ্যাম-বোর্নমাউথ ম্যাচ হয়েছে একেবারেই একপেশে। হোয়াইট হার্ট লেনে পাত্তাই পায়নি বোর্নমাউথ। ইপিএলের টেবিলে স্পারদের চেহারা এখন আরো সমৃদ্ধ। এখনো ১ ম্যাচ বেশি খেলে ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকলেও, শীর্ষ দল চেলসিকে যা একটু আধটু চাপে রাখতে পারছে, তা ঐ মরিসিও পচেত্তিনোর টটেনহ্যামই।
আর এর পেছনে নায়কের ভূমিকায় আবারো ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইন। ২০ গোল নিয়ে মৌসুমে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকাতে অবস্থানটা বেশ শক্ত তার। যার মধ্যে বোর্নমাউথের বিপক্ষে ৪৮ মিনিটে করা গোলটিও অন্যতম।
১৪ মাস পর গোলের মুখ দেখা ডেম্বেলের পর প্রথমার্ধে হুং মিনের আরেকটি গোলে ৩-০'তে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। আর ম্যাচের শেষ মুহূর্তে জ্যানসেনের গোলে বড় জয় নিশ্চিত হয় টটেনহ্যামের।
ইতালিয়ান ফুটবলের একটা আলাদা ধরন আছে। যুগ থেকে যুগে যে বৈশিষ্ট্যের বড় ধারক মিলানের দুই ক্লাব- এসি মিলান ও ইন্টার মিলান। পারফরম্যান্সের বিচারে দুই ক্লাবের মহারণে আগের সেই ঝাঁঝ না থাকলেও, ইতালিয়ান ফুটবলের পাড় ভক্তরা এখনো অগোচরে খুঁজে বেড়ান পুরনো সেই মিলান ডার্বিকে।
এ মৌসুমে সিরি 'এ'র দুই লেগেই যে দ্বৈরথে শেষ পর্যন্ত আধিপত্য নিয়ে মাঠ ছাড়তে পারেনি কোনো দল। দু'টি ম্যাচই হয়েছে ড্র। তবে, সাম্প্রতিকতম ম্যাচটিতে ড্র'য়ের ফলাফল স্বাগতিক এসি মিলানের জন্য জয়ের মতোই। দৃষ্টির সীমানা জুড়ে ইন্টার মিলান যখন সহজ একটি জয় দেখছিলো, তখনই সব সমীকরণ পাল্টে যায়। ৮৩ মিনিটে অ্যালেসিও রোমাগনোলি আর যোগ করা সময়ে জাপাতা ভ্যালেন্সিয়ার গোলে প্রাণ জুড়ানো উল্লাস ওঠে সান সিরোর লাল-কালো অংশের গ্যালারীতে।
এদিন যেন মিলানের জায়ান্টরা সংকল্প করে রেখেছিলো ম্যাচের দু'টি অর্ধ ভাগাভাগি করে নেবে তারা। প্রথমার্ধে আগুন ঝরিয়েছে ইন্টার মিলান। ৩৬ মিনিটে অ্যান্তনিও ক্যানদ্রেভা আর ৪৪ মিনিটে মাউরো ইকার্দির গোলে ২-০'তে এগিয়ে গেলেও, শেষ হাসি হাসতে পারেনি তারা। ৩২ ম্যাচে ৫৮ পয়েন্ট নিয়ে এসি মিলান ৬ ও সমান সংখ্যক ম্যাচে ৫৬ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের ৭'এ ইন্টার মিলান।
এদিকে, ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টটেনহ্যাম-বোর্নমাউথ ম্যাচ হয়েছে একেবারেই একপেশে। হোয়াইট হার্ট লেনে পাত্তাই পায়নি বোর্নমাউথ। ইপিএলের টেবিলে স্পারদের চেহারা এখন আরো সমৃদ্ধ। এখনো ১ ম্যাচ বেশি খেলে ৪ পয়েন্ট পিছিয়ে থাকলেও, শীর্ষ দল চেলসিকে যা একটু আধটু চাপে রাখতে পারছে, তা ঐ মরিসিও পচেত্তিনোর টটেনহ্যামই।
আর এর পেছনে নায়কের ভূমিকায় আবারো ইংলিশ স্ট্রাইকার হ্যারি কেইন। ২০ গোল নিয়ে মৌসুমে লিগের সর্বোচ্চ গোলদাতার তালিকাতে অবস্থানটা বেশ শক্ত তার। যার মধ্যে বোর্নমাউথের বিপক্ষে ৪৮ মিনিটে করা গোলটিও অন্যতম।
১৪ মাস পর গোলের মুখ দেখা ডেম্বেলের পর প্রথমার্ধে হুং মিনের আরেকটি গোলে ৩-০'তে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা। আর ম্যাচের শেষ মুহূর্তে জ্যানসেনের গোলে বড় জয় নিশ্চিত হয় টটেনহ্যামের।
No comments:
Post a Comment